দিল্লির লালকেল্লায় ভারতের ৭৮তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এরপর জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন তিনি। তার কথায় উঠে আসে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ।
মোদি বলেন, ‘বাংলাদেশে যা ঘটল তা উদ্বেগের বিষয়। দেশের ১৪০ কোটি মানুষই বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন। শিগগিরই সেখানের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে আশা করা হচ্ছে। হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। ভারত চায় প্রতিবেশী দেশগুলো শান্তির পথে থাকুক। আগামী দিনে বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রায় শুধুই আমাদের শুভকামনা থাকবে।’মোদি বলেন, ‘বাংলাদেশে যা ঘটল তা উদ্বেগের বিষয়। দেশের ১৪০ কোটি মানুষই বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন। শিগগিরই সেখানের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে আশা করা হচ্ছে। হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। ভারত চায় প্রতিবেশী দেশগুলো শান্তির পথে থাকুক। আগামী দিনে বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রায় শুধুই আমাদের শুভকামনা থাকবে।’সরকারের উচিত নারী নির্যাতনের বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে বিচার করা। নারী নির্যাতনের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করা উচিত। দেশজুড়ে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। দ্রুত শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে যাতে অপরাধীদের মধ্যে ভীতি তৈরি হয়। দেশ, সমাজ ও রাজ্য সরকারগুলিকে এটিকে গুরুত্ব সহকারে নিতে হবে। নারীর বিরুদ্ধে অপরাধের দ্রুত তদন্ত হওয়া উচিত, যারা এই জঘন্য কাজ করে তাদের যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কঠোর শাস্তি দেওয়া উচিত।’
নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আজ দেশে যেকোনো উন্নয়নমূলক কর্মসূচি নির্বাচনের জন্য থেমে যায়। প্রতি তিন মাস অন্তর কোথাও না কোথাও ভোট হচ্ছে। কাজ শুরু হয়, ভোট আসে, থমকে যায়। বারবার নির্বাচন উন্নয়নের পথে বাধা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের অবিলম্বে এক দেশ এক নির্বাচনের পথে এগিয়ে আসা উচিত। লালকেল্লায় দাঁড়িয়ে আমি সব রাজনৈতিক দলকে অনুরোধ করব, এই উদ্দেশে এগিয়ে আসুন। ইতিমধ্যেই সরকার কাজ শুরু করেছে। একটি কমিশন তৈরি হয়েছে, যা ভালো রিপোর্ট দিয়েছে।’
শেষে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমার প্রতিটি মুহূর্ত দেশের জন্য। তৃতীয় মেয়াদে তিনগুণ গতিতে কাজ করব। আপনি আমাকে যে দায়িত্ব দিয়েছেন তা আমি পালন করব। আমি চ্যালেঞ্জকে ভয় পাই না। আমি তোমার সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য আছি