আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চলে ভারী বর্ষণে অন্তত ৩৫ জন নিহত

আন্তর্জাতিক

কাবুল, ১৬ জুলাই, ২০২৪ (বস ডেস্ক): পূর্ব আফগানিস্তানে প্রবল বর্ষণে অন্তত ৩৫ জন নিহত এবং ২৩০ জন আহত হয়েছে। স্থানীয় এক কর্মকর্তা সোমবার এ কথা জানিয়েছেন।
তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রধান কুরাইশি বদলুন এএফপি’কে বলেছেন, ‘সোমবার সন্ধ্যায় জালালাবাদ এবং নানগারহারের কিছু জেলায় ঝড়বৃষ্টিতে ৩৫ জন নিহত এবং ২৩০ জন আহত হয়েছে।’
বদলুন বলেন, প্রবল ঝড় ও বৃষ্টির কারণে গাছ, দেয়াল ও মানুষের বাড়ির ছাদ ধসে পড়ে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
‘হতাহত হওয়ার সম্ভাবনা বাড়তে পারে’ এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আহতদের পাশাপাশি নিহতদের মৃতদেহ নানগাারহার আঞ্চলিক হাসপাতাল এবং ফাতিমা-তুল-জাহরা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের শেয়ার করা ছবিগুলোতে দেখা যায়, সাদা এবং নীল ইউনিফর্ম পরা স্বাস্থ্য কর্মীরা আহতদের চিকিৎসা দিচ্ছেন।
সোশ্যাল মিডিয়ার অন্যান্য ছবিতে বিধ্বস্ত ভবন এবং উপড়ে পড়া বিদ্যুতের লাইন দেখা যায়।
নানগারহার কর্তৃপক্ষ এক্স-কে জানিয়েছে, ৪শ’টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ সময় জালালাবাদের প্রাদেশিক রাজধানীতে বিদ্যুৎ পরিষেবা বন্ধ ছিল।
তারা জানায়,অনেক নাগরিক পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করার জন্য হাসপাতালে রক্ত দিয়েছেন।
আফগানদের তাদের দেশে ফিরে আসার জন্য নির্মিত পাকিস্তানের সাথে তোরখাম সীমান্তের একটি শিবির বিশেষ করে তাঁবু ভেসে গেছে।
তালেবান সরকারের একজন মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ বলেছেন, ‘আমরা নিহতদের পরিবারের জন্য শোক প্রকাশ করছি।’
মুজাহিদ এক্স-এ লিখেছেন, ‘ইসলামী আমিরাতের প্রাসঙ্গিক প্রতিষ্ঠান গুলোকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় যেতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’ তারা বাস্তুচ্যুত পরিবারগুলোকে আশ্রয়, খাদ্য এবং ওষুধ সরবরাহ করবে।
আফগানিস্তানে মে মাসে আকস্মিক বন্যায় শত শত লোক মারা যাওয়ার পর এবং দেশের কৃষিজমি জলাবদ্ধ হয়ে পড়ায় এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। যেখানে জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ বেঁচে থাকার জন্য কৃষিকাজের উপর নির্ভরশীলকাবুল, ১৬ জুলাই, ২০২৪ (বস ডেস্ক): পূর্ব আফগানিস্তানে প্রবল বর্ষণে অন্তত ৩৫ জন নিহত এবং ২৩০ জন আহত হয়েছে। স্থানীয় এক কর্মকর্তা সোমবার এ কথা জানিয়েছেন।
তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রধান কুরাইশি বদলুন এএফপি’কে বলেছেন, ‘সোমবার সন্ধ্যায় জালালাবাদ এবং নানগারহারের কিছু জেলায় ঝড়বৃষ্টিতে ৩৫ জন নিহত এবং ২৩০ জন আহত হয়েছে।’
বদলুন বলেন, প্রবল ঝড় ও বৃষ্টির কারণে গাছ, দেয়াল ও মানুষের বাড়ির ছাদ ধসে পড়ে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
‘হতাহত হওয়ার সম্ভাবনা বাড়তে পারে’ এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আহতদের পাশাপাশি নিহতদের মৃতদেহ নানগাারহার আঞ্চলিক হাসপাতাল এবং ফাতিমা-তুল-জাহরা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের শেয়ার করা ছবিগুলোতে দেখা যায়, সাদা এবং নীল ইউনিফর্ম পরা স্বাস্থ্য কর্মীরা আহতদের চিকিৎসা দিচ্ছেন।
সোশ্যাল মিডিয়ার অন্যান্য ছবিতে বিধ্বস্ত ভবন এবং উপড়ে পড়া বিদ্যুতের লাইন দেখা যায়।
নানগারহার কর্তৃপক্ষ এক্স-কে জানিয়েছে, ৪শ’টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ সময় জালালাবাদের প্রাদেশিক রাজধানীতে বিদ্যুৎ পরিষেবা বন্ধ ছিল।
তারা জানায়,অনেক নাগরিক পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করার জন্য হাসপাতালে রক্ত দিয়েছেন।
আফগানদের তাদের দেশে ফিরে আসার জন্য নির্মিত পাকিস্তানের সাথে তোরখাম সীমান্তের একটি শিবির বিশেষ করে তাঁবু ভেসে গেছে।
তালেবান সরকারের একজন মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ বলেছেন, ‘আমরা নিহতদের পরিবারের জন্য শোক প্রকাশ করছি।’
মুজাহিদ এক্স-এ লিখেছেন, ‘ইসলামী আমিরাতের প্রাসঙ্গিক প্রতিষ্ঠান গুলোকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় যেতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’ তারা বাস্তুচ্যুত পরিবারগুলোকে আশ্রয়, খাদ্য এবং ওষুধ সরবরাহ করবে।
আফগানিস্তানে মে মাসে আকস্মিক বন্যায় শত শত লোক মারা যাওয়ার পর এবং দেশের কৃষিজমি জলাবদ্ধ হয়ে পড়ায় এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। যেখানে জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ বেঁচে থাকার জন্য কৃষিকাজের উপর নির্ভরশীল।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *